গাজায় শান্তিরক্ষী পাঠাতে প্রস্তুত ইন্দোনেশিয়া: প্রেসিডেন্ট প্রাবোয়ো

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:১৯

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় শান্তিরক্ষী পাঠাতে প্রস্তুত ইন্দোনেশিয়া। এমনটাই জানিয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোয়ো সুবিয়ান্তো।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে তিনি বলেন, গাজার ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের প্রেক্ষাপটে তার দেশ শান্তিরক্ষী পাঠাতে প্রস্তুত রয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড।
ভাষণে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আমরা গাজার চলমান অসহনীয় ট্র্যাজেডির কথা স্মরণ করছি। হাজারো নিরপরাধ মানুষ নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। দুর্ভিক্ষ আর ধ্বংসযজ্ঞ চলছে। মানবিক বিপর্যয় আমাদের চোখের সামনেই ঘটছে। আমরা নিরপরাধ মানুষের বিরুদ্ধে সব ধরনের সহিংসতার নিন্দা জানাই।”
প্রাবোয়ো আরও জানান, ইন্দোনেশিয়া আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টায় অংশ নিতে আগ্রহী। তিনি বলেন, “আমরা শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাতে প্রস্তুত”। একই সঙ্গে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের প্রতি তার দেশের প্রতিশ্রুতিও পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি। স্বীকৃতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ইসরায়েল যদি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয় এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকে মেনে নেয় তাহলে ইন্দোনেশিয়া সঙ্গে সঙ্গে ইসরায়েল রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে এবং তার নিরাপত্তার নিশ্চয়তা সমর্থন করবে।”
তিনি আরও বলেন, “ফিলিস্তিন ইস্যুতে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার— আমরা দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ”। এসময় প্রাবোয়ো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় ঠেকানোর আহ্বান জানান। এদিকে জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির ধারা আরও গতিশীল হয়েছে। এর একদিন আগে অস্ট্রেলিয়া ও কানাডার মতো দেশগুলোর সঙ্গে যোগ দিয়ে যুক্তরাজ্য আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে এ পদক্ষেপের কড়া বিরোধিতা করেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র।
ভাষণে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আমরা গাজার চলমান অসহনীয় ট্র্যাজেডির কথা স্মরণ করছি। হাজারো নিরপরাধ মানুষ নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। দুর্ভিক্ষ আর ধ্বংসযজ্ঞ চলছে। মানবিক বিপর্যয় আমাদের চোখের সামনেই ঘটছে। আমরা নিরপরাধ মানুষের বিরুদ্ধে সব ধরনের সহিংসতার নিন্দা জানাই।”
প্রাবোয়ো আরও জানান, ইন্দোনেশিয়া আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টায় অংশ নিতে আগ্রহী। তিনি বলেন, “আমরা শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাতে প্রস্তুত”। একই সঙ্গে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের প্রতি তার দেশের প্রতিশ্রুতিও পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি। স্বীকৃতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ইসরায়েল যদি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয় এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকে মেনে নেয় তাহলে ইন্দোনেশিয়া সঙ্গে সঙ্গে ইসরায়েল রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে এবং তার নিরাপত্তার নিশ্চয়তা সমর্থন করবে।”
তিনি আরও বলেন, “ফিলিস্তিন ইস্যুতে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার— আমরা দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ”। এসময় প্রাবোয়ো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় ঠেকানোর আহ্বান জানান। এদিকে জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির ধারা আরও গতিশীল হয়েছে। এর একদিন আগে অস্ট্রেলিয়া ও কানাডার মতো দেশগুলোর সঙ্গে যোগ দিয়ে যুক্তরাজ্য আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে এ পদক্ষেপের কড়া বিরোধিতা করেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র।