Logo
×

অপরাধ ও আইন

হত্যার নির্দেশনা ও বাঁচিয়ে রাখার বিষয়ে জবানবন্দিতে যা বললেন আসিফ

Icon

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ২৩:৫৩

হত্যার নির্দেশনা ও বাঁচিয়ে রাখার বিষয়ে জবানবন্দিতে যা বললেন আসিফ

‘তৎকালীন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ এবং রমনা জোনের ডিসি হুমায়ুন কবীর আন্দোলন প্রত্যাহারে চাপ ও হুমকি প্রদান করতে থাকে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আন্দোলন প্রত্যাহারের জন্য চাপ ও হুমকি প্রদান করতে থাকে।‘তৎকালীন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ এবং রমনা জোনের ডিসি হুমায়ুন কবীর আন্দোলন প্রত্যাহারে চাপ ও হুমকি প্রদান করতে থাকে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আন্দোলন প্রত্যাহারের জন্য চাপ ও হুমকি প্রদান করতে থাকে।

আমাদের বার বার বলা হয় যে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশেই আমাদের তুলে আনা হয়েছে এবং আন্দোলন প্রত্যাহারে চাপ দেওয়া হচ্ছে। আন্দোলন প্রত্যাহারে রাজি না হলে আমাদের হত্যা করা হবে মর্মে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল। তারা আরও বলে যে, তারা দয়া করে আমাদের এখনো বাঁচিয়ে রেখেছে। ’

জুলাই আন্দোলনে ডিবি কার্যালয়ে বন্দি অবস্থার কথা তুলে ধরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এমন জবানবন্দি দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

রাজধানীর চানখারপুলে পুলিশের গুলিতে ৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বৃহস্পতিবার (০৯ অক্টোবর) প্রসিকিউশনের ১৯ নম্বর সাক্ষী হিসেবে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ এ জবানবন্দি দেন তিনি। তার এই জবানবন্দি শেষ না হওয়া পুনরায় জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আগামী বৃহস্পতিবার নতুন দিন রেখেছেন ট্রাইব্যুনাল।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পুলিশের সাবেক ৮ সদস্য এই মামলার আসামি। তাদের মধ্যে চারজন পলাতক। তারা হলেন—সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আখতারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল। গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন—শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক (অপারেশন) মো. আরশাদ হোসেন, কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের সময় তারা ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় ছিলেন। এ সময় প্রসিকিউশনপক্ষে উপস্থিত ছিলেন, চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, ফারুক আহমদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান ও তারেক আবদুল্লাহ প্রমুখ।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পুলিশের সাবেক ৮ সদস্য এই মামলার আসামি। তাদের মধ্যে চারজন পলাতক। তারা হলেন—সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আখতারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল। গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন—শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক (অপারেশন) মো. আরশাদ হোসেন, কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের সময় তারা ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় ছিলেন। এ সময় প্রসিকিউশনপক্ষে উপস্থিত ছিলেন, চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, ফারুক আহমদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান ও তারেক আবদুল্লাহ প্রমুখ।

আসামিপক্ষে আইনজীবী সাদ্দাম হোসেন অভি, জিয়াউর রশিদ টিটো, আবুল হোসেন ও কুতুব উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।